হ্যালো ডাক্তারবাবু

আসুন সুস্থ থাকি
SAD: সিজনাল এফেকটিভ ডিসঅর্ডার

ঋতু পরিবর্তন প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়ম। কিন্তু মন সেই তারতম্য বোঝে না। তার অস্থিরতা, উদ্বেগ প্রকাশ ঘটে যে কোনো মুহূর্তে। যেমন ঝলমলে রোদে আমাদের মন ভালো থাকে। নতুন আশার আলো দেখায়। আবার বৃষ্টি কালো মেঘ মনখারাপ করে দেয়। মন তার আপন ইচ্ছায় চলে আর অবশ্যই আমাদের হরমোনাল পরিবর্তন এর জন্য দায়ী। কিন্তু কোথাও আমাদের মনন শক্তি আমাদের ইচ্ছা শক্ত কে ত্বরান্বিত করে। তাই মনে যতই কালো মেঘ ভিড় করুক, আশার আলো জাগানোর দায়িত্ব কিন্তু আমাদের।
করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প

সবাই জানেন ল্যান্সট চিকিৎসা জগতে অত্যন্ত নামী ও বিশ্বাসযোগ্য পত্রিকা। এর ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর খুব উঁচু দরের ও বহুসমাদৃত। তাই এই পত্রিকায় প্রকাশিত পেপারের প্রভাব চিকিৎসা বিজ্ঞান ছাড়িয়ে রাজনীতিতে এসে পড়ে। এর প্রভাবে বিষয় স্বাস্থ্য সংস্থা পর্যন্ত পরামর্শ দিল যে কোভিড-১৯ এর চিকিৎসায় যেন ক্লোরোকুইন বা হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ব্যবহার না করা হয়। কারণ এই ওষুধের কার্যকারিতার থেকে ক্ষতিকারক দিক বেশি। ইতিমধ্যেই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঙ্কার দিয়ে বসে আছেন যেন ভারতবর্ষ এই ওষুধ তার দেশে পাঠাবার ব্যবস্থা করে। এই রাজনৈতিক চাপান উতরের মাঝে বিজ্ঞানী চিকিৎসক মহল দ্বিধাগ্রস্ত।
অভিজ্ঞতা

আসলে আগেও জ্বর, সর্দি-কাশিতে স্বাদের তারতম্য ঘটলেও এই সময়ে বেশ অদ্ভুত একটা অনুভুতি হচ্ছিল। বোঝানো কঠিন এই স্বাদের তারতম্যতে কতটা অস্বস্তি হচ্ছিল। এতটাই অসুস্থ ছিলাম হঠাৎ একটা সময় মনে হচ্ছিল, আমি বোধ করি আর উঠতে পারব না। এই ব্যাধি থেকে যেনো কোনো মুক্তি আমি পাব না আর। টানা ছয় দিনের জ্বরে আমার মনোবল ভেঙে গেছিল। আর সবথেকে বেশি চিন্তায় ছিলাম আমার বাবা-মা কে নিয়ে। কোথাও একটা ভীষণ অপরাধ প্রবণতা কাজ করছিল আমার। কারণ এই অসুখটাতে আক্রান্ত হবার কারণ আমি ছিলাম। অফিসে যে ব্যক্তি সংক্রমিত ছিলেন তার থেকে আমরা তিন জন আক্রান্ত হই।
করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প

আমাদের দেশের স্বাধীনতার পর ভেষজ শিল্পের স্বাধীনতা স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য যে সরকারি বা সরকারি অধিগৃহীত কোম্পানি ছিল তা আজ দেশে বিলীন হতে বসেছে সরকারের নীতির ফলে
অভিজ্ঞতার মাধ্যমে পজিটিভ ভাবনা

আনন্দ সেখানেই সার্থক যেখানে আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়া হয়
মানবিকতা

মনের চাহিদা? তার জানার চাহিদা? সেখানে বড় ফাঁক থেকে যায়। তাদের মন অজানা, অচেনা তথ্য জানতে যায়। খতিয়ে দেখতে চায় পৃথিবীর রসদ। হঠাৎ শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন তাকে অস্থির করে। কিন্তু এখন তো ইন্টারনেটের যুগ। তাহলে মনের চাহিদা কে মিটাবে??
মানবী সত্তা

ক্লাসে কোনো পুরুষ বন্ধু আমাকে স্পর্শ করলে কেমন যেন শিহরণ জাগে আমার মনে। আমার হাঁটা, আমার কথা বলার মধ্যে এক অন্যরকম প্রকাশ আছে আমি বুঝি। তাই নিয়ে অনেকে পরিহাস করেন। কিন্তু এই আমার আমিকে নিয়ে খুব ভালো আছি আমি। শুধু সমাজ আমাদের বুঝতে চায় না
করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প

স্বাস্থ্য যখন সবচেয়ে বড় পণ্য তখন সুলভ চিকিৎসা এক বড় অংশের কাছে সুদূর স্বপ্নে পরিণত। এই পৃথিবীতে তৈরি হয়েছে চূড়ান্ত আর্থিক বৈষম্য। এই পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ দৈনিক ২ ডলারের কম অর্থে জীবন কাটায়। নভেল করোনা ভাইরাস তাদের কাছে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, সমাজ সর্বত্র এর প্রভাবে মানুষ বিপর্যস্ত
মনের কথা

কোনো দিন সন্তানদের পাশে শুয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে জিজ্ঞাসা করি, আমাদের সন্তানেরা কেমন আছে? কোথাও জানতে চাই তাদের কোনো সমস্যা আছে কিনা? নাকি শুধু ছেলে ভোলানোর মতো দামি উপহার তাদের জন্য একমাত্র ভালোবাসা?
মন কী চায়?

মনকে সুস্থ রাখতে, ভালো রাখতে আর যত্ন করতে আমরা অস্থির হই আবার কারোর অর্থাৎ কাছের মানুষের মনখারাপ হলে আমাদেরও খারাপ লাগে
করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প

একবিংশ শতাব্দীতে এই যে বিশাল ওষুধ ও জৈব প্রযুক্তির বিশ্ব বাজার ও বহুজাতিক কোম্পানির রমরমা উনবিংশ শতাব্দী থেকে তার সূত্রপাত। দীর্ঘদিন যে লৌকিক জ্ঞানের ভিত্তিতে ওষুধ বিক্রেতা ও ভেষজবিদদের মাধ্যমে চিকিৎসা চলছিল তা থেকেই ওষুধশিল্পের জন্ম
নিজের যত্ন নিন

জীবন একটাই। সব বাধা পেরিয়ে এগোনোর নাম জীবন। নিজেকে হারাবেন না। যত্ন করুন। ভালোবাসুন
করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প

রাতারাতি কয়েকশো কোটি টাকা উপার্জন ও তার বিনিময়ে বিপুল দুর্নীতি আজকের সময়ের বৈশিষ্ট্য। কীভাবে?
কর্কটক্রান্তি

ক্যান্সার--- নামটা শুনলেই সাধারণ মানুষ কেন, ডাক্তারদের মনেও একটা সম্ভ্রমের সঞ্চার হয়
বাড়ির খুদে সদস্যটির কথায় মনোযোগ দিন

মানসিক টানাপোড়েন ছোট্ট শিশুর মন কি নিতে পারবে? তার মধ্যে কি হীনমন্যতা আসবে না? তার ছোটবেলা আর বেড়ে ওঠার পথ কি আদৌ সুগম হবে?
করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প

বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার পোলিও কর্মসূচিও ভ্যাকসিনের অভাবে বন্ধ করতে তৎপর। বহু বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের না আছে ইএসআই বা মেডিকেলের সুবিধা, না আছে দুর্ঘটনাজনিত কমপেনসেসন বা মাতৃত্বকালীন ছুটি। তারা পরিবারে রোগের কথা বলতে ভয় পায়। করোনা তাদের কাছে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা। চিকিৎসার নামে বিবর্ণ কলুষচিত্র রোজ আমাদের যন্ত্রণা দেয়। সামান্য অক্সিজেনের অভাবে বা হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে মারা যাচ্ছেন কত মানুষ, তা কি আমাদের ধাক্কা দিচ্ছে?
সন্তান যখন বয়ঃসন্ধিতে

ভেবে দেখুন, সন্তানের সঙ্গে আপনার দূরত্ব তৈরি হচ্ছে না তো? সন্তানের জন্মদান একজন মায়ের কাছে সবথেকে সেরা এক মুহূর্ত। দশ মাস নিজ গর্ভে ধারণ আর তাকে প্রথম কোলে নেওয়ার মুহূর্তের সঙ্গে কোনো কিছুর তুলনা হয় না। মাতৃত্বের বন্ধন সন্তানের কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তার দৃষ্টান্ত। কিন্তু আস্তে আস্তে যেন এই সম্পর্কের মধ্যে এক অন্যরকম অনুভূতি গ্রাস করছে, তাই না?
করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প

দেশের মাত্র পাঁচটি সরকারি ওষুধ শিল্পের মধ্যে প্রায় সব ক'টাই বন্ধ বা বন্ধ হবার মুখে। সরকার নিজে নিজের সেরা সম্পদ তুলে দিলেন অন্যের হাতে
প্রেষণা: বই পড়া

আজকালকার শিশু ও কিশোরদের মধ্যে বই পড়ার কোনো চাহিদা তৈরি হয় না, তাই তারা বই পড়তেও চায় না। আজকাল পাঠকের সংখ্যা হতাশাজনক ভাবে কমে আসছে। এর ফলে, নির্দিষ্ট লক্ষ্যও তৈরি হয় না

সাম্প্রতিক খবর

ত্রুটি রয়েছে টিকায়, মেনে নিল অ্যাস্ট্রোজেনেকা

‘থ্যাঙ্কস গিভিং’ বার্তায় ঐক্যের ডাক বাইডেন-এর

নিউজিল্যান্ডের সাংসদ শপথ নিলেন সংস্কৃত ভাষায়